সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৪৮ অপরাহ্ন

স্টাফ রিপোর্টার
খুলনা জোনাল অফিস থেকে ৪২ ধারা বা মিস কেস গুলো শ্যামনগরে আসলে পিওন এর মাধ্যমে নোটিশ বিলি না করে দালালদের মাধ্যমে বিলি করছে শ্যামনগর সেটেলমেন্ট অফিসের পেশকার, এমন অভিযোগ করলো শ্যামনগর উপজেলার প্রত্যন্তাঞ্চল থেকে আসা ভুক্তভোগী মহল।
জানা গেছে পেশকারের সহযোগিতায় প্রকৃত জমির মালিকদের নোটিশ না করে অপার পার্টির সাথে চুক্তি করে জমি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে শ্যামনগর সেটেলমেন্ট অফিসের কতিপায় কর্মকর্তা কর্মচারী ও একশ্রেণীর দালাল চক্র। যার কারণে প্রকৃত জমির মালিকরা সঠিক বিচার পাচ্ছে না। এমন তথ্য দিয়েছেন ৪২ ধারা বা মিস কেস করা কতিপয় জমির মালিকগন। তারা আরো জানান, শ্যামনগর সেটেলমেন্ট অফিসের পিয়ন বদরুল আলিম শ্যামনগর অবস্থান না করে প্রায় সময় খুলনা জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসে অবস্থান করে। তার কাজ হলো ৪২ ধারা বা মিস কেস গুলোর তদারকি করে শ্যামনগরে পাঠানো। শ্যামনগরের বিভিন্ন পার্টির কাছ থেকে অফিসের সহযোগিতায় মোটা অংকের টাকা নিয়ে প্রিন্ট পর্চায় নাম ওলোট-পালট করে হয়রানি করে চলেছে ভুক্তভোগী মহলের।
এ বিষয়ে শ্যামনগর সেটেলমেন্ট অফিসের পেশকার এর মুঠোফোন কথা হলে, তিনি এ অভিযোগের কথা অস্বীকার করেন এবং বলেন আমি এ ধরনের কাজের সাথে আদৌও জড়িত নই। আমি এ বিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে দেখব। যদি কেউ জড়িত থাকে তাদেরকে আমি সেটেলমেন্ট অফিসে আসতে নিষেধ করবো, বা প্রশাসনের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।