সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৪৩ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম:
গুরুতর অসুস্থ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা স্বেচ্ছাসেবক দলের দোয়া মাহফিল। তারনীপুর, ভেটখালী এলাকার পানি নিষ্কাষনের জন্য ঝুরঝুরি ও হীমখালী খালের সংযোগ স্থলে কালভার্ট নির্মানের জন্য মানববন্ধন অনুষ্ঠিত। বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় শ্যামনগর উপজেলা যুবদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত তারনীপুর–ভেটখালী এলাকায় পানি নিষ্কাশনের ও কালভার্ট দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে কিশোরীর জলবায়ু সহনশীল ভবিষ্যৎ প্রকল্পে SRHR অ্যাক্সেস নিশ্চিতকরণে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে  শ্যামনগর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবী এসোসিয়েশনের কমিটি গঠন- সভাপতি সাইফুদ্দিন, সম্পাদক নাঈম শ্যামনগরে জাতীয় প্রানি সম্পদ সপ্তাহ ২০২৫ উপলক্ষে প্রানি সম্পদ প্রদর্দশনীয় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে  যাদবপুর উত্তর ফুলবাড়িয়া সিদ্দিকিয়া দাখিল মাদ্রাসায় শিক্ষক ও অফিস সহকারীর বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরা-৪ আসনে মনোনয়নের দাবিতে সাবেক উপজেলা বিএনপির সভাপতি বর্ষিয়ন জননেতা মাষ্টার আব্দুল ওয়াহেদের সমর্থনে ধারা বাহিক ভাবে চলছে বিক্ষোভ সমাবেশ , শ্যামনগরে সাতক্ষীরা-ভেটখালী মহাসড়ক ৩৪ ফুট প্রশস্ত করার দাবিতে মানববন্ধন
এইমাত্র পাওয়া:
চোখ রাখুন

শ্যামনগরে ২৮ অক্টোবরের স্মরণে প্রদর্শনী আয়োজন 

আশিকুর রহমান
Update Time : সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৪৩ পূর্বাহ্ন

 

রিপোর্ট: আশিকুর রহমান

২৮ অক্টোবর ২০০৬ সালের ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইসলামী ছাত্রশিবির শ্যামনগর পৌর শাখা আর্কাইভ বিষয়ভিত্তিক ছবি প্রদর্শনীর আয়োজন করে। রবিবার (২৭ অক্টোবর) রাত ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত শ্যামনগর বাস স্ট্যান্ডে এ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।

 

শ্যামনগর পৌর শাখার সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জাহিদের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ আল সিয়ামের সঞ্চালনায় প্রদর্শনী অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী শ্যামনগর উপজেলা শাখার সেক্রেটারি মাওলানা গোলাম মোস্তফা। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্রশিবির সাতক্ষীরা জেলা শাখার প্রকাশনা সম্পাদক আনিসুর রহমান। অন্যান্য অতিথিদের মধ্যে উপজেলা যুব বিভাগের সাঈদী হাসান বুলবুল, ছাত্রশিবির শ্যামনগর উপজেলা পশ্চিম শাখার সভাপতি আব্দুস সামাদ, যুব বিভাগের সাইফুল ইসলাম, সাংবাদিক আব্দুস সালাম উল্লেখযোগ্য।

 

উল্লেখ্য, ২৮ অক্টোবর ২০০৬ সালে বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি কলঙ্কজনক অধ্যায় রচিত হয়। ওই দিন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের সদস্যরা জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের উপর লগি-বৈঠা, লাঠি ও অস্ত্র ব্যবহার করে হামলা চালায়। এই নৃশংস হামলায় প্রকাশ্যে হত্যা ও লাশের উপর উল্লাসের ঘটনাও ঘটে। হামলায় শতাধিক ব্যক্তি আহত হন এবং ছয়জন নিহত হন। যদিও ঘটনার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তা প্রত্যাহার করে। ঘটনার বিচার দাবি করলেও এখনো পর্যন্ত এর সুরাহা হয়নি।