সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৩০ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম:
গুরুতর অসুস্থ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা স্বেচ্ছাসেবক দলের দোয়া মাহফিল। তারনীপুর, ভেটখালী এলাকার পানি নিষ্কাষনের জন্য ঝুরঝুরি ও হীমখালী খালের সংযোগ স্থলে কালভার্ট নির্মানের জন্য মানববন্ধন অনুষ্ঠিত। বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় শ্যামনগর উপজেলা যুবদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত তারনীপুর–ভেটখালী এলাকায় পানি নিষ্কাশনের ও কালভার্ট দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে কিশোরীর জলবায়ু সহনশীল ভবিষ্যৎ প্রকল্পে SRHR অ্যাক্সেস নিশ্চিতকরণে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে  শ্যামনগর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবী এসোসিয়েশনের কমিটি গঠন- সভাপতি সাইফুদ্দিন, সম্পাদক নাঈম শ্যামনগরে জাতীয় প্রানি সম্পদ সপ্তাহ ২০২৫ উপলক্ষে প্রানি সম্পদ প্রদর্দশনীয় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে  যাদবপুর উত্তর ফুলবাড়িয়া সিদ্দিকিয়া দাখিল মাদ্রাসায় শিক্ষক ও অফিস সহকারীর বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরা-৪ আসনে মনোনয়নের দাবিতে সাবেক উপজেলা বিএনপির সভাপতি বর্ষিয়ন জননেতা মাষ্টার আব্দুল ওয়াহেদের সমর্থনে ধারা বাহিক ভাবে চলছে বিক্ষোভ সমাবেশ , শ্যামনগরে সাতক্ষীরা-ভেটখালী মহাসড়ক ৩৪ ফুট প্রশস্ত করার দাবিতে মানববন্ধন
এইমাত্র পাওয়া:
চোখ রাখুন

পশ্চিমবঙ্গ ও খুলনা সড়ক সম্প্রসারণের দাবি বিজেপির, কারণ কী

মনির হোসেন
Update Time : সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৩০ পূর্বাহ্ন

 

মনির হোসেন,বেনাপোল প্রতিনিধি:

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও খুলনার মধ্যে সংযোগকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক মহাসড়ক ‘যশোর রোড’। রোডটি দ্রুত সম্প্রসারণের আবেদন জানিয়েছেন বিজেপি সংসদ সদস্য শান্তনু ঠাকুর। সম্প্রতি এ নিয়ে তিনি চিঠি দিয়েছেন দেশটির কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহন মন্ত্রীকে।

শান্তনু বলেন, ‘সড়ক পরিবহন মন্ত্রীর কাছে বারাসত থেকে পেট্রাপোল সীমান্ত পর্যন্ত প্রায় ৬০ কিলোমিটার যশোর রোড চওড়া এবং সম্প্রসারণ করার আবেদন করেছি। এই বিষয়ে দ্রুত প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা করারও আবেদন জানানো হয়েছে। বলেছি, যশোর রোড এখন এক লেনের। সেটি ৪ বা ৬ লেন করা হোক।’

চিঠিতে বলা হয়েছে, যশোর রোড একটি আন্তর্জাতিক সড়ক। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশকে সড়কপথে যুক্ত করেছে। কলকাতা থেকে পেট্রাপোল দূরত্ব প্রায় ৮০ কিলোমিটার।

যশোর রোডটি সম্প্রসারণ কেন জরুরি— সে বিষয়ে চিঠিতে বলা হয়েছে, পেট্রাপোল সীমান্ত দিয়ে দুই দেশের (বাংলাদেশ-ভারত) মধ্যে যাত্রী যাতায়াত অনেক বেড়েছে। বছরে প্রায় ২৩ লাখ মানুষ এখান দিয়ে যাতায়াত করেন। সড়কপথে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বাণিজ্যের প্রায় ৬০ শতাংশ হয় এই সড়ক পথে। রোডটি সম্প্রসারণ হলে দুই দেশের মধ্যে যাত্রী যাতায়াত মসৃণ হবে। বাণিজ্যের পরিমাণ বাড়বে এবং স্থানীয় মানুষও উপকৃত হবেন।