সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:১৯ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম:
গুরুতর অসুস্থ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা স্বেচ্ছাসেবক দলের দোয়া মাহফিল। তারনীপুর, ভেটখালী এলাকার পানি নিষ্কাষনের জন্য ঝুরঝুরি ও হীমখালী খালের সংযোগ স্থলে কালভার্ট নির্মানের জন্য মানববন্ধন অনুষ্ঠিত। বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় শ্যামনগর উপজেলা যুবদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত তারনীপুর–ভেটখালী এলাকায় পানি নিষ্কাশনের ও কালভার্ট দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে কিশোরীর জলবায়ু সহনশীল ভবিষ্যৎ প্রকল্পে SRHR অ্যাক্সেস নিশ্চিতকরণে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে  শ্যামনগর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবী এসোসিয়েশনের কমিটি গঠন- সভাপতি সাইফুদ্দিন, সম্পাদক নাঈম শ্যামনগরে জাতীয় প্রানি সম্পদ সপ্তাহ ২০২৫ উপলক্ষে প্রানি সম্পদ প্রদর্দশনীয় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে  যাদবপুর উত্তর ফুলবাড়িয়া সিদ্দিকিয়া দাখিল মাদ্রাসায় শিক্ষক ও অফিস সহকারীর বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরা-৪ আসনে মনোনয়নের দাবিতে সাবেক উপজেলা বিএনপির সভাপতি বর্ষিয়ন জননেতা মাষ্টার আব্দুল ওয়াহেদের সমর্থনে ধারা বাহিক ভাবে চলছে বিক্ষোভ সমাবেশ , শ্যামনগরে সাতক্ষীরা-ভেটখালী মহাসড়ক ৩৪ ফুট প্রশস্ত করার দাবিতে মানববন্ধন
এইমাত্র পাওয়া:
চোখ রাখুন

ইউপি চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যা!

স ম জিয়াউর রহমান
Update Time : সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:১৯ পূর্বাহ্ন

ইউপি চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যা!

 

 

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা নঈমুদ্দিন সেন্টু (৫৫) কে সন্ত্রাসীরা গুলি করে হত্যা করেছে।

আজ ৩০ সেপ্টেম্বর সোমবার বেলা ১২ টার দিকে উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্সে তার নিজ কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, চেয়ারম্যান সাহেব প্রতিদিনের মত নিজ কার্যালয়ে কাজ করছিলেন। এ সময় ৮/১০ জন দুর্বৃত্ত মোটর সাইকেল যোগে এসে সরাসরি চেয়ারম্যানের কক্ষে প্রবেশ করে এবং বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি করে চলে যায়। এরপর আমরা চেয়ারম্যান সাহেবকে মৃত অবস্থায় মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখি।

ফিলিপনগর ইউপি চেয়ারম্যান নঈমুদ্দিন সেন্টুর ভাতিজা শিহাব সরকার জানান, এলাকার একটি পক্ষের সাথে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে চেয়ারম্যান সাহেবের মতপার্থক্য চলছিল। তারাই এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে বলে তিনি দাবি করেছেন।

দৌলতপুর থানার ওসি মাহবুবুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সেখানকার পরিস্থিতি থমথমে অবস্থায় রয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

স্হানীয় প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে চেয়ারম্যান নইমুদ্দিন সেন্টুর সাথে বিরোধ চলে আসছিল স্হানীয় বিএনপি নেতাদের মধ্যে। সরকার পরিবর্তনের পর তা আরও প্রকট হয়। স্হানীয়রা ধারণা করছেন বিএনপির সন্ত্রাসীরা এ হত্যাকান্ড ঘটাতে পারে।