সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:১৫ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম:
গুরুতর অসুস্থ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা স্বেচ্ছাসেবক দলের দোয়া মাহফিল। তারনীপুর, ভেটখালী এলাকার পানি নিষ্কাষনের জন্য ঝুরঝুরি ও হীমখালী খালের সংযোগ স্থলে কালভার্ট নির্মানের জন্য মানববন্ধন অনুষ্ঠিত। বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় শ্যামনগর উপজেলা যুবদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত তারনীপুর–ভেটখালী এলাকায় পানি নিষ্কাশনের ও কালভার্ট দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে কিশোরীর জলবায়ু সহনশীল ভবিষ্যৎ প্রকল্পে SRHR অ্যাক্সেস নিশ্চিতকরণে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে  শ্যামনগর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবী এসোসিয়েশনের কমিটি গঠন- সভাপতি সাইফুদ্দিন, সম্পাদক নাঈম শ্যামনগরে জাতীয় প্রানি সম্পদ সপ্তাহ ২০২৫ উপলক্ষে প্রানি সম্পদ প্রদর্দশনীয় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে  যাদবপুর উত্তর ফুলবাড়িয়া সিদ্দিকিয়া দাখিল মাদ্রাসায় শিক্ষক ও অফিস সহকারীর বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরা-৪ আসনে মনোনয়নের দাবিতে সাবেক উপজেলা বিএনপির সভাপতি বর্ষিয়ন জননেতা মাষ্টার আব্দুল ওয়াহেদের সমর্থনে ধারা বাহিক ভাবে চলছে বিক্ষোভ সমাবেশ , শ্যামনগরে সাতক্ষীরা-ভেটখালী মহাসড়ক ৩৪ ফুট প্রশস্ত করার দাবিতে মানববন্ধন
এইমাত্র পাওয়া:
চোখ রাখুন

পদত্যাগে বাধ্য করানো অধ্যক্ষ কে চারদিন পরে যোগদান

মোঃ শাহজাহান কবির প্রধান
Update Time : সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:১৫ পূর্বাহ্ন

 

মোঃ শাহজাহান কবির প্রধান
পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি।
পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলা সাকোয়া জামিলাতুন নেশা ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মোঃ মফিজ উদ্দিন কে গত ২৭ আগস্ট বহিরাগত ছাত্র-ছাত্রীরা জোর করে পদত্যাগ করান,এতে করে সাকোয়া এলাকার সুশীল সমাজ ও এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে চারদিন পর উক্ত মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রীরা অধ্যক্ষকে পুনরায় ফুলের মালা দিয়ে গ্রহণ করে নেন। উক্ত মাদ্রাসার অধ্যক্ষর মেয়ে মিম গণমাধ্যম কর্মীদের জানান আমার বাবার সাথে যে আচরণটি করেছে এটি খুবই দুঃখজনক ঘটনা প্রকৃত ছাত্র-ছাত্রীদের এরকম আচরণ হতে পারে না আমার বাবা একজন সৎ যোগ্য ন্যয় নীতিবান আদর্শ শিক্ষক, আমার বাবাকে জোর করে কিছু বহিরাগত ছাত্র পদত্যাগ করিয়েছেন,এর আমি তীব্র নিন্দা জানাই, উক্ত মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মফিজ উদ্দিন জানান যারা এই কাজটি করেছে তাদেরকে আমি মাফ করে দিলাম পরবর্তীতে বাংলাদেশের যেকোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এরকম দুঃখজনক ঘটনা না ঘটে এ ব্যাপারে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। উক্ত মাদ্রাসার একজন ছাত্র গণমাধ্যম কর্মীদের জানান, যারা এই কাজটি করেছে এটি মোটেও ঠিক হয়নি এটি বেআইনি এবং জঘন্যতম অপরাধ বলে আমি মনে করি, আমরা আমাদের অধ্যক্ষ স্যারের কাছে মাফ চেয়েছি তিনি আমাদের মাফ করে দিয়েছেন এবং সকল ছাত্র-ছাত্রী মিলে অধ্যক্ষ স্যারকে ফুলের মালা দিয়ে স্যারের আসনে বসিয়ে দিয়েছি।