শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ০৯:২৯ অপরাহ্ন

শিরোনাম:
অতি স্বচ্ছতার সাথে নতুনভাবে পূনঃ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির প্রকাশের আবেদন  নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয়ে চাঁদাবাজি ভূয়া সাংবাদিক সহ আটক তিন শ্যামনগরের কলবাড়ি বাজারে বিএনপি নেতা বাপ্পির দখলবাজি, তিন দোকানে জোরপূর্বক তালা আমার ভীষণ মন খারাপ লাগছে — ইউএনও মোছাঃ রনি খাতুন বদলী হওয়ার পাঁচ মাসের মধ্যে সেই  জনস্বাস্থ্য উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ মফিজুর রহমান সদর উপ‌জেলায় যোগদান শ্যামনগরে খ্যাগড়াদানা কিশোর সংঘের উদ্যোগে ৪ দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত। দুর্নীতিতে সেরা  জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান এখনও বহাল তবিয়্যাতে শ্যামনগরের ইউএনওর হস্তক্ষেপে অবশেষে জনসাধারণ ফিরে এলো ঝাপার খালটি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের লিগ্যাল এইড কমিটির সদস্য হলেন সাবেক ছাত্রদলনেতা  এড. মাসুদুল আলম দোহা শ্যামনগরে ছাত্রদল নেতা কাইয়ুমের নামে মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
এইমাত্র পাওয়া:
চোখ রাখুন

রেস্টুরেন্টে অবৈধ কাজ, ৪২ ছাত্রছাত্রী আটক

স ম জিয়াউর রহমান
Update Time : শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ০৯:২৯ অপরাহ্ন

রিপোর্ট: স ম জিয়াউর রহমান

 

 

ভৈরবে অবৈধ রেস্টুরেন্ট ও কফি হাউজে সেনাবাহিনী অভিযান চালায়। কাপড় দিয়ে ঘেরা এসব রেস্টুরেন্টে অবৈধ কাজের অভিযোগে ৪২ ছাত্রছাত্রীকে আটক করা হয়। পরে অভিভাবকদের ডেকে মুচলেকা নিয়ে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।

রোববার দুপুরে উপজেলার মানিকদী ও কুলিয়ারচর সংযোগ জিল্লুর রহমান সেতু এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান পরিচালনায় নেতৃত্ব দেন ভৈরব সেনা ক্যাম্পের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল ফারহানা আফরিন।

জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার জিল্লুর রহমান সেতু সংলগ্ন মানিকদী এলাকার ৮টি রেস্টুরেন্টে সেনাবাহিনী বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। তথ্য ছিল- শিক্ষার্থীরা স্কুল-কলেজ ফাঁকি দিয়ে এসব রেস্টুরেন্টে অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত থাকে। সেনাবাহিনী রেস্টুরেন্টগুলোতে গিয়ে এর সত্যতা পায়। ওখানে প্রতিটি রেস্টুরেন্টের প্রতিটি কক্ষ কাপড় দিয়ে ঘেরা অবস্থায় ছিল। এ সময় অনৈতিক কার্যকলাপরত অবস্থায় ৪২ ছাত্রছাত্রীকে আটক করা হয়। পরবর্তীতে ছাত্রছাত্রীদের অভিভাবকদের ডেকে এনে তাদের সন্তানরা যে ভুল পথে এগোচ্ছে তা তাদের অবগত করা হয়। এ সময় সেনাবাহিনীর সদস্যরা আটককৃত ছাত্রছাত্রীদের জীবন-জীবিকা সম্পর্কে বাস্তবতা নিয়ে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।

ভৈরব সেনা ক্যাম্পের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল ফারহানা আফরিন বলেন, আমাদের ছেলেমেয়েরা কখন কোথায় যাচ্ছে তা আমাদের নজর রাখতে হবে। রেস্টুরেন্টগুলোতে ছাত্রছাত্রীদের দেখে আমি অবাক হয়েছি। ছাত্রছাত্রীদের অভিভাবকসহ সবার মুচলেকা গ্রহণ করে তাদের অভিভাবকের নিকট হস্তান্তর করেছি। এছাড়াও রেস্টুরেন্ট মালিকদের পরবর্তীতে এ ধরনের কোনো অনৈতিক কার্যকলাপ পরিচালনা করলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এছাড়া রেস্টুরেন্ট মালিকদের পর্দা ব্যবহারে বিধিমালাও প্রদান করা হয়েছে। এ সময় অপ্রয়োজনীয় ও অনৈতিক কার্যকলাপে ব্যবহৃত পর্দাগুলো আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।