রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ১১:৫২ অপরাহ্ন

শিরোনাম:
মানবতার দীপ্ত যাত্রা সংগঠনের উদ্যোগে অসহায় দুস্থ ও ভাসমান মানুষের মাঝে খাদ্য বিতরণ কাশিমাড়ী ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত।  শ্যামনগরে উপবৃত্তির অতিরিক্ত অর্থ নেওয়ার অভিযোগ  তথ্য সংগ্রকালে সাংবাদিকদের হেনস্তা আটুলিয়ায় ছাত্রদলের শুভেচ্ছা মিছিল  গোবিন্দপুর আবু হানিফ এ এইচ উচ্চ বিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠন শ্যামনগর সরকারি মহসীন কলেজ ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত নওয়াবেঁকী বাজারে ধান বিক্রির টাকা চাইতে গিয়ে ব্যাপারী শফিকুলের উপর হামলা, থানায় অভিযোগ শ্যামনগরে চাচার দায়ের কোপে হাত ভাঙলো ভাতিজা  যুবকের,থানায় মামলা শ্যামনগর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত শ্যামনগরে এস এস সি ৯৫ ব্যাচের বন্ধু রাজের আত্বার মাগফিরাত কামনায় দোয়া অনুষ্ঠান
এইমাত্র পাওয়া:
চোখ রাখুন

আরও ৪৭ লক্ষ ডিম পাঠাচ্ছি , ইলিশ পাব না কেন?’, বাংলাদেশকে প্রশ্ন কলকাতার ব্যবসায়ীদের

Reporter Name
Update Time : রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ১১:৫২ অপরাহ্ন

 

ন্যাশনাল ডেক্স

শেখ হাসিনাহীন বাংলাদেশে খানিক বদলে গিয়েছে সৌজন্যের রীতিও। এবার আর দুর্গাপুজোর উপহার হিসাবে পদ্মার ইলিশ পাবে না ভারত। কিন্তু সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে দিল্লি। আগেই ভারত থেকে ২ লক্ষের উপর ডিম পাঠানো হয়েছিল বাংলাদেশে। এবার আরও ৪৭ লক্ষ ডিম আমদানি করবে ঢাকা। আর এখানেই প্রশ্ন তুলে বাংলাদেশকে চিঠি দিয়েছেন কলকাতার ব্যবসায়ীরা। চিঠিতে তাঁরা লিখেছেন, ‘ইলিশ নিয়ে ঢাকার সবুজ সংকেত না পেলেও আমরা বাংলাদেশে ডিম তো পাঠাচ্ছি।’ বাংলাদেশে ডিমের রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান হল কলকাতার শ্রীলক্ষ্মী এন্টারপ্রাইজ।দুর্গাপুজোর মরশুমে পশ্চিমবঙ্গবাসী মুখিয়ে রয়েছেন বাংলাদেশের ইলিশ প্রাপ্তি নিয়ে। কিন্তু ইলিশ না পাওয়ার খবরে মন খারাপ তাঁদের। দুর্গাপুজো উপলক্ষে ইলিশ পাঠাতে বাংলাদেশের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে ভারতের ফিস ইমপোর্টার অ্যাসোসিয়েশন। কারণ বাঙালিদের অত্যন্ত প্রিয় ও দুর্গাপুজোয় অন্যতম চাহিদা এই ইলিশ মাছের জন্য কলকাতাবাসী বাংলাদেশের ওপর নির্ভর করে থাকে। বাংলাদেশ সরকারের কাছে আবেদন করেছে ফিস ইমপোর্টার অ্যাসোসিয়েশন। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি ত্রিপুরা ও অসমেও যায় বাংলাদেশের ইলিশ। বিশ্বে ইলিশ চাহিদার প্রায় ৭০ শতাংশ যোগানদাতা বাংলাদেশ।ঢাকার ‘হাইড্রো ল্যান্ড সল্যুশন’ নামের একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ডিম আমদানি করেছে। বেনাপোল কাস্টমসের সহকারী রাজস্ব আধিকারিক আমির মাহমুদুল আরেফিন বলেন, “আমদানি করা ডিমের শুল্ক-সহ প্রতিটির দাম পড়েছে সাড়ে ৭ টাকা। চলতি বছরে এটিই ডিমের প্রথম চালান। গত বছর ঢাকার বিডিএস কর্পোরেশন একই দামে ভারত থেকে ৬১ হাজার ৯৫০টি ডিম আমদানি করেছিল।” বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা জানান, সাড়ে ৭ টাকায় প্রতিটি ডিম আমদানি হলেও পরিবহণ, শ্রমিক, ওয়েস্টেজ (নষ্ট ডিম) বাবদ প্রতিটি ডিমে আরও অন্তত ৩ টাকা খরচ হয়। আমদানি করা প্রতিটি ডিম ১০ টাকা ৬০ থেকে ৭০ পয়সা দরে পাইকারি বিক্রি হয়। স্থানীয় বাজারে খুচরো দরে প্রতিটি বিক্রি হয় ১২ টাকায়।