শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ০৭:৫৩ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম:
অতি স্বচ্ছতার সাথে নতুনভাবে পূনঃ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির প্রকাশের আবেদন  নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয়ে চাঁদাবাজি ভূয়া সাংবাদিক সহ আটক তিন শ্যামনগরের কলবাড়ি বাজারে বিএনপি নেতা বাপ্পির দখলবাজি, তিন দোকানে জোরপূর্বক তালা আমার ভীষণ মন খারাপ লাগছে — ইউএনও মোছাঃ রনি খাতুন বদলী হওয়ার পাঁচ মাসের মধ্যে সেই  জনস্বাস্থ্য উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ মফিজুর রহমান সদর উপ‌জেলায় যোগদান শ্যামনগরে খ্যাগড়াদানা কিশোর সংঘের উদ্যোগে ৪ দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত। দুর্নীতিতে সেরা  জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান এখনও বহাল তবিয়্যাতে শ্যামনগরের ইউএনওর হস্তক্ষেপে অবশেষে জনসাধারণ ফিরে এলো ঝাপার খালটি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের লিগ্যাল এইড কমিটির সদস্য হলেন সাবেক ছাত্রদলনেতা  এড. মাসুদুল আলম দোহা শ্যামনগরে ছাত্রদল নেতা কাইয়ুমের নামে মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
এইমাত্র পাওয়া:
চোখ রাখুন

ঠাকুরগাঁওয়ে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে বিক্রি খোলা খাবার,বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি, সচেতনতা বৃদ্ধির পরামর্শ !

মোঃ মজিবর রহমান শেখ
Update Time : শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ০৭:৫৩ পূর্বাহ্ন

 

মোঃ মজিবর রহমান শেখ,

ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি,,

২৫০ শয্যাবিশিষ্ট ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে প্রকাশ্যে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর খোলা খাবার বিক্রি করছেন ফেরিওয়ালারা। ঠাকুরগাঁও জেলার ৫ টি উপজেলার মানুষের চিকিৎসার একমাত্র ভরসাস্থল এ হাসপাতাল। চিকিৎসাধীন রোগী ও স্বজনরা বলছেন, প্রকাশ্যে এভাবে খোলা খাবার বিক্রিতে হুমকির মুখে পড়তে পারে জনস্বাস্থ্য। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছেন, এসব বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সেই সঙ্গে সবাইকে সচেতন থাকার পাশাপাশি এসব খাবার না কেনারও পরামর্শ দেন তারা। সরেজমিনে দেখা যায়, ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে প্রকাশ্যে একটি খোলা ট্রেতে প্রতি পিস নারকেল ১০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে; যা দেখে অনেক শিশু খাওয়ার জন্য বায়না ধরছে। উপায় না পেয়ে অস্বাস্থ্যকর এসব খাবার কিনে দিচ্ছেন অভিভাবকরা। কাছে গিয়ে পরিচয় জানতে ও ছবি তুলতে গেলেই ক্যামেরা দেখে পালিয়ে যান সেই নারিকেল বিক্রেতা। শুধু মেডিসিন বিভাগে নয়, হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বিক্রি করা হচ্ছে চাল ভাজা, চানাচুরসহ বিভিন্ন রকমের খাবার। ভবনের বাইরে হাসপাতাল প্রাঙ্গণে, পুরাতন ভবনের নিচেও চোখে পড়ে আরও বেশ কিছু ফেরিওয়ালা। রোগী ও স্বজনদের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে এসব খাবার। রোগীর স্বজনরা বলছেন, এসব ফেরিওয়ালা কোনো কিছুরই তোয়াক্কা করেন না।

ভিতরে বিক্রি হচ্ছে খোলা খাবার। দেখার যেন নেই কেউ। খোলা খাবার বিক্রি দ্রুত বন্ধের দাবি রোগাী ও স্বজনদের।