রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ০৯:০১ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম:
শ্যামনগরে সৌদি প্রবাসীর স্ত্রীর উপর হামলার অভিযোগ অতি স্বচ্ছতার সাথে নতুনভাবে পূনঃ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির প্রকাশের আবেদন  নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয়ে চাঁদাবাজি ভূয়া সাংবাদিক সহ আটক তিন শ্যামনগরের কলবাড়ি বাজারে বিএনপি নেতা বাপ্পির দখলবাজি, তিন দোকানে জোরপূর্বক তালা আমার ভীষণ মন খারাপ লাগছে — ইউএনও মোছাঃ রনি খাতুন বদলী হওয়ার পাঁচ মাসের মধ্যে সেই  জনস্বাস্থ্য উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ মফিজুর রহমান সদর উপ‌জেলায় যোগদান শ্যামনগরে খ্যাগড়াদানা কিশোর সংঘের উদ্যোগে ৪ দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত। দুর্নীতিতে সেরা  জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান এখনও বহাল তবিয়্যাতে শ্যামনগরের ইউএনওর হস্তক্ষেপে অবশেষে জনসাধারণ ফিরে এলো ঝাপার খালটি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের লিগ্যাল এইড কমিটির সদস্য হলেন সাবেক ছাত্রদলনেতা  এড. মাসুদুল আলম দোহা
এইমাত্র পাওয়া:
চোখ রাখুন

পেট্রাপোলে সোনার বারসহ ভারতীয় ট্রাক চালক আটক

মনির হোসেন
Update Time : রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ০৯:০১ পূর্বাহ্ন

 

 

 

 

 

মনির হোসেন, বেনাপোল প্রতিনিধি :- বেনাপোল স্থল বন্দরের ওপারে ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে ২৩৪ গ্রাম

ওজনের ২টি সোনার বারসহ শহিদুল নামে এক

ভারতীয় ট্রাক চালক আটক হয়েছে।

 

মঙ্গলবার ১৭সেপ্টেম্বর তিনি বেনাপোল স্থল বন্দরে আমদানিকৃত পণ্য খালাস শেষে তার চালিত পণ্যবাহী ট্রাক (ডব্লিউ বি ৭৮-৬০৬৪) নিয়ে ভারতে ফেরার পথে পেট্রাপোল বন্দরে সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)’র তল্লাশীতে আটক হয়।

 

সোনার বার দুইটি কালো টেপ দিয়ে সাদা কাগজে মোড়ানো অবস্থায় ট্রাকের কেবিনের ভিতর লুকানো ছিলো। যার মূল্য আনুমানিক সাড়ে ১৭ লাখ টাকা ।

 

জানা যায়, আমদানিকৃত পণ্যবাহী ট্রাকটি গত ১৪ সেপ্টেম্বর ২১ হাজার কেজি আপেল নিয়ে বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে। যার মেনিফিস্ট নাম্বার- ৬০১২০২৪০০১০০৫৬০৭৫, আমদানিকারক ঢাকা বাণিজ্যলয়। এপারের সিএন্ডএফ মেসার্স জারিন এন্টারপ্রাইজ। যার প্রতিনিধি ছিলেন শামিম গাজী। পণ্য চালানটির ভারতের রপ্তানিকারক এইচ এম ইন্টার ন্যাশনাল এবং সিএন্ডএফ ছিলেন একই প্রতিষ্ঠান। যার প্রোপ্রাইটর ফিরোজ।

 

এ বিষয়ে ভারতের পেট্রাপোল বন্দর সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্ত্তিক চক্রবর্তী ফোনালাপের মাধ্যমে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি খুব আক্ষেপ করে বলেছেন, বাংলাদেশের বেনাপোল বন্দরে একটি চক্র দীর্ঘদিন যাবৎ সক্রিয় থেকে এ ধরণের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। ওই চক্রটি খুবই হিংস্র। তারা ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাক ড্রাইভার ও হেলপারদের নানা ধরণের ভয়ভীতি দেখিয়ে এ সকল কাজ করাচ্ছে। তাদের কাছে ভারতের ড্রাইভার-হেলপাররা সুরক্ষিত নয়।

 

তিনি আরও জানান, বেনাপোল বন্দরের আমদানি-রপ্তানি গেটে স্ক্যানিং মেশিন অচল থাকায় প্রতিনিয়ত চক্রটি চোরালান কার্যক্রম জোরদার করেছে। ভারত সীমান্তে বিএসএফ সদস্যরা সর্বদা সজাগ থাকায় মাঝে মধ্যে কিছু সোনার বার আটক হচ্ছে। তাতে, বাংলাদেশ সীমান্তে এ অবস্থা চলতে থাকলে আর এ সকল অবৈধ সিন্ডিকেট চক্রদের রোধ করতে না পারলে দু’দেশের ব্যবসা টিকিয়ে রাখা খুবই কষ্ট হয়ে যাবে।#