শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ১০:০৩ অপরাহ্ন

শিরোনাম:
অতি স্বচ্ছতার সাথে নতুনভাবে পূনঃ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির প্রকাশের আবেদন  নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয়ে চাঁদাবাজি ভূয়া সাংবাদিক সহ আটক তিন শ্যামনগরের কলবাড়ি বাজারে বিএনপি নেতা বাপ্পির দখলবাজি, তিন দোকানে জোরপূর্বক তালা আমার ভীষণ মন খারাপ লাগছে — ইউএনও মোছাঃ রনি খাতুন বদলী হওয়ার পাঁচ মাসের মধ্যে সেই  জনস্বাস্থ্য উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ মফিজুর রহমান সদর উপ‌জেলায় যোগদান শ্যামনগরে খ্যাগড়াদানা কিশোর সংঘের উদ্যোগে ৪ দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত। দুর্নীতিতে সেরা  জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান এখনও বহাল তবিয়্যাতে শ্যামনগরের ইউএনওর হস্তক্ষেপে অবশেষে জনসাধারণ ফিরে এলো ঝাপার খালটি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের লিগ্যাল এইড কমিটির সদস্য হলেন সাবেক ছাত্রদলনেতা  এড. মাসুদুল আলম দোহা শ্যামনগরে ছাত্রদল নেতা কাইয়ুমের নামে মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
এইমাত্র পাওয়া:
চোখ রাখুন

ফেলানীর পরিবারের দায়িত্ব নিলেন উপদেষ্টা আসিফ

রফিকুল ইসলাম রফিক
Update Time : শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ১০:০৩ অপরাহ্ন

 

 

রফিকুল ইসলাম রফিক, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত হয়ে কাঁটাতারে ঝুলে থাকা ফেলানী খাতুনের পরিবারের দেখাশোনার দায়িত্ব নিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।

বুধবার (৮ জানুয়ারি) দুপুরে উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের পোস্টে বলা হয়, ‘সীমান্তে হত্যা করে কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রাখা ফেলানীর ভাই-বোনের পড়াশোনা ও কর্মসংস্থানের দায়িত্ব নিয়েছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। পোস্টে দেওয়া ছবিতে দেখা যায়, উপদেষ্টা আসিফের সঙ্গে ফেলানীর মা-বাবা ও ভাই উপস্থিত রয়েছেন।

এদিকে সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার ফেলানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক সমাবেশের আয়োজন করেন শিক্ষার্থীরা। সেখানে তার বাবা নূর ইসলাম এই হত্যার বিচারের উদ্যোগ নিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

১৪ বছর আগে ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার অনন্তপুরে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) গুলি করে ফেলানীকে। হত্যার পর তার মরদেহ সীমান্তের কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রাখে।

সেই ছবি তখন দেশ ছাপিয়ে দেশের বাইরের গণমাধ্যমে প্রচার হলে তা নিয়ে আলোচনার ঝড় ওঠে । হত্যার পর থেকে প্রতিবছরে তার মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হয় এবং সরকারের কাছে তার পরিবার মৃত্যুর বিচার চান যদিও এ ঘটনার কোনো বিচার আজও হয়নি।