রিপোর্ট আব্দুস সালাম
সাতক্ষীরা, শ্যামনগর, থানার, রমজাননগর, ইউনিয়নের, সোনাখালি গ্রামে, গত বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ১২/০৯/২০২৪ তারিখে আনুমানিক ২:৩০ মিনিটের দিকে তরতাজা সুদর্শন এক যুবকের মৃত্যুর রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে, আব্দুর রশিদ কাগুচির বড় পুত্র আবু রায়হান ওরফে আরমিয়া কে(২৬) বংশীপুর গ্রামের মৃত আহাদুল্লাহ গাজীর চতুর্থ পু্ত্র মোঃ ইদ্রিস আলী গাজী (৪৩)আরমিয়া কে আনুমানিক বেলা(১) একটার দিকে ডেকে নিয়ে যায়, মোঃ ইদ্রিস আলী গাজীর নিজের ঘেরের বাসায়, উল্লেখ্য ইদ্রিস গাজী আরমিয়ার বাবা, মা ও তার চাচাদের কে ২:১৫ ঘটিকার সময় বাড়িতে সংবাদ দেয়, যে আপনাদের ছেলে গলায় দড়ি দিছে, আশেপাশে কাউকে না জানিয়ে তার বাবা মাকে মোটরসাইকেলে করে ইদ্রিস গাজী স্পটে নিয়ে যায়, বাবা-মা চাচারা ঘটনা স্থলে ঘেরের বাসায় যেয়ে দেখেন ইদ্রিস গাজীর স্ত্রী সালামা খাতুনের কোলেই ডেটবডি নিয়ে বসে আছে, ইদ্রিস সে নিজেই উক্ত আরমিয়া কে দ্রুত শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে (হসপিটালে) কৌশলে নিয়ে আসে, কর্তব্যরত ডাক্তার বলেন রুগী অনেক আগেই মৃত্যুবরণ করেছেন, ১৩/০৯/২০২৪ তারিখে ময়না তদন্ত শেষে লাশ দাফন করা হয়, থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়, এখন বর্তমান ভিকটিমের পরিবার অসহায় এবং তারা নিরাপত্তা হীনতায় আতঙ্কে আছে, কারণ অভিযুক্তরা দুর্ধর্ষ, সিরিয়াস মাইন্ডের হওয়ায়, ভিকটিমের ভুক্তভোগীরা কোথাও মুখ খুলতে পারছেন না, তাদেরকে সার্বক্ষণিক পাহারায় রাখিয়াছে, সুষ্ঠু নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করিলে এর সত্যতা মিলিবে আরমিয়ার
পরিবারের দাবি থানা, প্রশাসন এবং ম্যাজিস্ট্রেসী ক্ষমতাপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর কর্তব্যরত অফিসারদের হস্তক্ষেপ কামনা করিয়াছেন।