স্টপ রিপোর্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন
খাত নিয়ে কাজ করলে এগিয়ে যেতে পারবেন। এ জন্য কৃষি কর্মকর্তারা যেন বেকার যুবকদের সহযোগিতা করেন সে অনুরোধও জানান তিনি।
মিন্টুর প্রতিবেশী আরিফুল ইসলাম বলেন, মিন্টু ভাইয়ের হাঁস পালন পদ্ধতিটা খুব ভালো লাগে। তিনি বাঁশি বাজিয়ে আগে আগে হাঁটতে থাকেন আর তার পেছনে পেছনে হাঁসগুলো লাইন ধরে চলে।
বোয়ালিয়া গ্রামের মো. শরবত আলী বলেন, আমাদের গ্রামের মিন্টু ভাই হাঁসের ফার্ম তৈরি করেছেন। তার কাছে প্রায় ১১০০ থেকে ১২০০ হাঁস আছে। সকাল হলেই হাঁসগুলোকে খামার থেকে বের করে বিভিন্ন বিলে নিয়ে যান তিনি। বিকেল হলে বাঁশির সুরে চলা হাঁসগুলো দেখতে ভিড় করেন বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা মানুষ।
জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডা. এসএম মাহবুবুর রহমান বলেন, সাতক্ষীরা জেলার অন্যান্য উপজেলার বাসিন্দারাও মিন্টুর থেকে দীক্ষা নিয়ে হাঁস লালন-পালনের মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করতে পারেন। নিজেদের সমস্যা সমাধান করে তারা আত্মনির্ভরশীল হবেন আশাকরি। হাঁস পালন অত্যন্ত যুগান্তকারী পদক্ষেপ এবং আমি মিন্টুর সাফল্য কামনা করি।